Tuesday, November 24, 2009

এক সফটওয়ারেই ২৬৫ টি অ্যাপ্লিকেশন ! সর্বকালের শ্রেষ্ঠ সফটওয়ারের একটি, ১০০% ফ্রি !

LiberKey তে রয়েছে অকল্পনীয় সুবিধাজনক এবং প্রচুর গবেষনার মাধ্যমে প্রাপ্ত ২৬৫টি চমৎকার সফটওয়ার। যা একবার ডাউনলোড করবেন তো সমগ্র সফটওয়ার রাজত্ব আপনার হাতে, কোন কাজের দরকার হলে এখানে হাতদিলেই দরকারী সফটওয়ার এসে হাজির হবে।
Liberkey এর সুবিধাজনক তিনটি ভার্সান রয়েছে। যাতে ব্যবহার করীরা নিজের সুবিধা মেত ডাউনলোড করতে পারেন:
১. LiberKey Basic (অতি প্রয়োজনীয় ২৬ অ্যাপ্লিকেশন নিয়ে গঠিত, ৫৬ মেগাবাইট)
২. LiberKey Standard (৯৪টি অ্যাপ্লিকেশন নিয়ে গঠিত, ১৪০ মেগাবাইট)
৩. LiberKey Ultimate (২৬৫টি অ্যাপ্লিকেশন নিয়ে গঠিত, ১৮৬ মেগাবাইট)
এ সফটওয়ার ডাউনলোড করতে ক্লিক করুন নিচের লিংকে:
http://www.liberkey.com/en/download.html

গুগলের চোখ ধাধানো সার্ভিস সমূহ !

বর্তমানে গুগল বিশ্বের দ্রুততম সার্চ ইন্জিন । গুগল যে সার্চ ইন্জিন নিয়েই বসে আছে তা নায় দিনে দিনে নতুন নতুন সেবার মাধ্যমে ইন্টারনেটের সকল ক্ষমতাই তারা তাদের মুঠোয় নিয়ে যাচ্ছে । এর ফলে ভুক্তভোগিরা যেমন ভাল সেবা পাচ্ছে তেমনি নেটের ক্ষমতা হয়ে যাচ্ছে একরুখো

  1. সার্চ ইন্জিনঃ গুগলের সবচেয়ে বেশী এবং প্রথম কার্যক্রম হল সার্চ ইন্জিন । যা বর্তমানে পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুততম এবং বহুল ব্যবহৃত সার্চ ইন্জিন । যা ১৯৯৬ সালের জানুয়ারী মাসে তাদের কার্যক্রম শুরু করে ।
  2. গুগুল ক্রোমঃ গুগল চায় সব জায়গাতেই তাদের আধিপত্য বিস্তার করতে তা ব্রাউজারের জন্য তারা গুগল ক্রোম বের করেছে যা অন্যন্য ব্রাউজারের তুলনায় অনেক ফাস্ট । কিন্তু এর চয়ে অপেরা এখন পর্যন্ত অনেক ভাল পজিশনে আছে ।
  3. গুগল ওয়েভঃ ইয়াহু , মাইক্রোসফট কে পিছেনে ফেলার কাজ তো শেষ এখন শুধু বাকি আছে ফেসবুক । তাও হয়ত গুগুল ওয়েভের কাছে হার মেনে যাবে। কেননা নতুন নতুন আকর্ষনীয় সার্ভিস থাকবে গুগল ওয়েভে ।
  4. গুগল আর্থঃ আমরা যারা বিশ্ব ভ্রমন করতে ভালবাসি কিন্তু টাকা নেই তাদের জন্যই মূলত এই সার্ভিস যার মাধ্যমে নেটে বসেই পৃথিবীর যেকোন প্রান্তের ছবি দেখা সম্ভব । এই সার্ভিস অকেক জনপ্রিয় হয়ে উঠছে দিনে দিনে । গুগল এমনকি পানির মধ্যকার ছবিও দেখতে দিচ্ছে গুগল আর্থ দ্বারা ।
  5. গুগল টকঃ ইয়াহুর জনপ্রিয়তা কমাতে গুগলকে এই সফটওয়ারটি তৈরি করতে হয়েছে যার মাধ্যমে এখন জিমেইলের আইডি দিয়ে আন্যের সাথে চ্যাট করা যাচ্ছে । যার ভয়েস চ্যাটের ভয়েস খুব স্পষ্ট । হয়ত ভবিষ্যতে এর আরও নতুন ফিচার দেয়া হবে ।
  6. গুগল ইবুকঃ গুগল তাদের ব্যবহার কারীদের জন্য বই কালেকশন করছে যার মাধ্যমে নেটে বসেই বই পড়া যাবে । আর এতে প্রায় ২৪ টি ক্যাটাগরির বই পাওয়া যায় । নতুন পুরাতন সকল বই একসময় পাওয়া যাবে এই গুগল ইবুকে ।
  7. ব্লগস্পটঃ আমরা যারা ফ্রি ওয়েব বা ব্লগসাইট বানাতে চাই তাদের জন্যই গুগলের এই উদার সেবা । এর ফলে খুব সহজেই একজন ইন্টারনেট ব্যবহারকারী একটি ব্লগসাইট বানাতে পারে । আর এটা ব্যবহার করা খুব সহজ ।
  8. জিমেইল নোটিফাইঃ জিমেইলের একটি অনন্য সার্ভিস হল মেইল নোটফাই । আমরা অনেকেই মেইল চেক করতে চাই না বা অনেকদিন পরেপরে মেইল চেক করি । হয়ত বা অনেকে মেইলের জন্য অপেক্ষা করতে থাকে তাদের জন্য মূলত এই সার্ভিস । যাতে মেইল আসার সাথে সাথেই গুগল আপনাকে জানিয়ে দিবে যে কে মেইল পাঠিয়েছে এবং এর সাবজেক্ট কি ।
  9. গুগল এডসেন্সঃ গুগলের প্রবৃদ্ধি যাতে আরও বেশি বৃদ্ধি পায় এজন্য তারা তাদের শেয়ার থেকে কিছু অর্থ যারা সাইটে গুগলের দেয়া এড বসাবে তারাএ এই টাকার কিছু অংশ পাবে ।
  10. গুগল ট্রান্সলেটঃ গুগলের একট অসাধারন সার্ভিস হল গুগল ট্রানসলেট এর ফলে খুব সহজেই বিশ্বের প্রায় ৫০ টি ভাষায় ট্রান্সলেটশন সম্ভব । ভবিষ্যতে ভাষার সংখ্যা আরও বাড়ানো হতে পারে ।

সময় সল্পতার কারনে এখানেই সমাপ্তি টানতে হল ।

আসুন দেখে নেই কয়েকটি হাতের কারুকাজ !
















হাত দিয়ে কবি কবিতা লিখে, শিল্পী ছবি আকেন, রসুরা খুন করে আবার যাদুকর যাদু দেখান , আর সেই হাতে মাধ্যমে , রঙ দিয়ে বিভিন্ন প্র্রানীর প্রতিকৃতীর কিছু ছবি আজ আপনাদের কাছে উপস্হাপন করবো । আশা করি সকলের কাছে ভালো লাগবে ।
সকল ছবি ইন্টারনেটে বিভিন্ন সাইট থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে ।









আপনার সাধের পেনড্রাইভে ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজ যোগ করুন !

সম্প্রতি আমি আমার এক বন্ধুর ইউএসবি ড্রাইভ এনেছিলাম যেটা কিনা সে কিছুদিন আগে কিনেছিল। আমি লক্ষ্য করি যে যখনই আমি তার পেনড্রাইভে প্রবেশ করি তখনই আমি একটি ব্যাকগ্রাইন্ড পিকচার দেখতে পাই। এটা আমাকে খুবই অবাক করে যে এটা কি পারা সম্ভব? হ্যাঁ এটা সম্ভব।
প্রথমে আপনি নোটপ্যাড খুলুন এবং নিচের কোডগুলো পেস্ট করুন।
[ExtShellFolderViews]{BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}={BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}[{BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}]Attributes=1IconArea_Image= background image

উপরের কোডে আপনি background image কে আপনি যে ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজ ব্যবহার করতে চান তার নাম দ্বারা রিপ্লেস করুন। উদাহরণসরূপ: flowered.jpg
এখন আপনি আপনার ফাইলটিকে desktop.ini নামে সেভ করুন। এবার আপনি desktop.ini ফাইলটি এবং আপনার নিধারিত ইমেজটি ইউএসবি ড্রাইভে সেন্ড করুন। আপনি এই ফাইল দুটিকে হাইড করেও রাখতে পারেন যাতে দুঘটনাবশত ফাইল দুটি ডিলেট না হয়।
এরপর আপনার ইউএসবি ড্রাইভটিকে রিফ্রেশ করুন অথবা পুনরায় লাগান। দেখবেন আপনার ইউএসবি ড্রাইভে আপনার পছন্দের ইমেজ ব্যাকগ্রাউন্ড আকারে হাজির হয়েছে।

Farzana Islam: এর চেয়ে সুন্দর আর কি হতে পারে...

Farzana Islam: এর চেয়ে সুন্দর আর কি হতে পারে...